০১. যে ব্যক্তি সুরা ইখলাস,সুরা ফালাক, সূরা নাস সকালে তিনবারএবং সন্ধ্যায় তিনবার পাঠ করবে, এটি তার সকল বিষয়ের জন্য যথেস্ট হবে ( আবু দাউদ শ -২/৩৩৭পৃষ্ঠা )।
০২. যে ব্যক্তি সকালেمِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِأَعُوْذُ بِاللهِ السَّمِيْعِ الْعَلِيْمِ পাঠ করবে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাকে শয়তান থেকে পানাহ দেয়া হবে (আ’মালুল ইয়াওমি ওয়াল লা ইলাহ পৃষ্ঠা – ২২)।
০৩. যে ব্যক্তি দুই নম্বরে বর্ণিত দোয়াটি সকালে তিনবার পাঠকরে সূরাহা শরের শেষ তিন আয়াত পাঠ করবে, তার প্রতি সন্ধ্যা পর্যন্ত রহমতের দোয়া করার জন্য আল্লাহ তাআলা সত্তরহাজার ফেরেশতা নিযুক্ত করবেন এবং সে দিন মারা গেলে শহীদের মর্যাদা লাভ করবে (কিতাবুল আযকার – পৃষ্ঠা৭৭)।
০৪. যে ব্যক্তি সকালে ১০০বার এবং সন্ধ্যায় ১০০বার سُبْحَانَ اللهِ وَ بِحَمْدِه পাঠ করবে, কেয়ামতের দিন কোন ব্যক্তি তার চেয়ে উত্তম হবেনা। তবে যদি কেউ তার চেয়ে বেশি পাঠ করে থাকে তাহলে সে তার চেয়ে উত্তম হবে। (মুসলিম শরীফ, পৃষ্ঠা – ২/৩৪৪)।
০৫. যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজের পরاَللّهُمَّ اَجِرْنِيْ مِنَ النَّارِ সাতবার পাঠ করে আর সে রাতে মারা যায় তাকে জাহান্নাম থেকে অবশ্যই নাযাত দেয়া হয়। (আবূ দাউদ শরীফ, পৃষ্ঠা – ২/৩৩৭ )।
০৭. যে ব্যক্তি সকালে তিনবার পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত দিবসে তাকে অবশ্যই রাযী-খুশী করবেন। (তিরমিজি শরীফ, পৃষ্ঠা – ২/১৭৬)।
০৮. যে ব্যক্তি حَسْبِيَ اللهُ لآ اِلَهَ اِلَّا هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُو رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ সকালে সাত বার এবং সন্ধ্যায় সাত বার পাঠ করবে আল্লাহ তায়ালা তার দুনিয়া ও আখেরাতের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যথেষ্ট হয়ে যাবেন। (আমালুল ইয়াওমি ওয়াল্লাইলা, পৃষ্ঠা – ৭৯)।
০৯. যে ব্যক্তিبِسْمِ اللهِ الَّذِيْ لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِه شَيْءٌ فِيْ الْأرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ সকালে তিনবার এবং সন্ধ্যায় তিনবার পাঠ করবে কোনো বস্তু তার ক্ষতি সাধন করতে পারবেনা। (তিরমিজি শরীফ -২/১৭৬, ইবনে মাজা – ২৮৬পৃষ্ঠা )।
১০. যে ব্যক্তি لَا إلهَ إلَّا اللهُ وَحْدَه لَا شَرِيْكَ لَه لَه الْمَلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ সকালে দশবার পাঠ করবে তার আমল নামায় ১০০ নেকি লিখা হবে, তার ১০০ গুনাহ মাফ করা হবে, একটি গোলাম আজাদ করার সোয়াব হবেও সন্ধ্যা পর্যন্ত তাকে নিরাপদে রাখা হবে। আর যে ব্যক্তি এটি সন্ধ্যা বেলায় পথ করবে সেও অনুরূপ ফজিলত প্রাপ্ত হবে (আমালুল ইয়াওমি ওয়ালা ইলাহ, পৃষ্ঠা – ৩০)।