হযরত মুফতী সাহেব হুজুরের সাথে এ’তেকাফ কারীদের জন্য
২৪ ঘন্টার আমলের সূচী
০১. রাত ২.১৫ মিনিটের মধ্যে সবাই ঘুম থেকে উঠে পড়বে। অতপর ইস্তেঞ্জা -অজু সেরে তাহাজ্জুদ নামায আদায় করবে ,এবং সাহরী পর্যন্ত ১২ তাসবীর যিকির ও দুআয়ে মগ্ন থাকবে।
০২. রাত ৩.১৫ মিনিটে সবাই দস্তরখানে বসে যাবে। সাহরীর পর সময় থাকলে অবশিষ্ট ওজীফা আদায় করবে (এ সময় কারো সাথে কথা বলা মোবাইল ব্যবহার নিষেধ)।
০৩. ফজরের নামাজের পর ফাজায়েলে আমলের তালীম শেষে নীরবে বেক্কতিগত আমল সেরে শুয়ে পড়বে।
০৪. সকাল ৯.০০ টায় ঘুম থেকে উঠে জরুরত সেরে এশরাক/চাশত এর নামাজ পড়বে।
০৫. সকাল ১০.০০ টা থেকে ১১.০০ টা পর্যন্ত কিতাবী তালীম ওইসলাহী বয়ানের মজলিশে বসবে।
০৬. সকাল ১১.০০ টা থেকে ১২.৩০ মিনিট পর্যন্ত জমে যাতের যিকির (আল্লাহু আল্লাহু ) ২৪ হাজার বার করবে।
০৭. বেলা ১২.৩০ মিনিট থেকে জোহরের আযান পর্যন্ত সালাতুত তাসবীহ এর আমল করবে (ঐচ্ছিক)।
০৮. যোহরের পর থেকে দুপুর ২.১৫মিনিট পর্যন্ত ইজতেমায়ী বয়ান হবে ,এবং ২.১৫ মিনিট থেকে ২.৪৫ মিনিট পর্যন্ত কুরআন শরীফ মাসক হবে.এ সময় কেউ ব্যক্তিগত হালাত জানানোর জন্য হুজুরের সাথে দেখা করতে পারবেন।
০৯. জোহরের নামায পরবর্তী বয়ান ও মাসকের পর ফারেগীন ওলামায়ে কেরামের সাথে হুজুরের বিশেষ মজলিস বা দরস অনুষ্ঠিত হবে। অতপর কুরআনে করিম তিলাওয়াত করবে বা বিশ্ৰামের প্রয়োজন হলে বিশ্ৰাম করবে। আসরের নামাযের পর সীরাতে রাসূলে আকরাম সালালাহু আলাইহী ওয়া সাল্লামের উপর ইজতেমায়ী তালীম এবং সুন্নাতের তালীম হবে। অতপর ইফতারের পুর্ব পর্যন্ত এক হাজার বার দুরূদ শরীফ ও ব্যক্তিগত দোয়ার আমল করবে।( এ সময় কারো সাথে কথা বলা ও মোবাইল ব্যবহার নিষেধ)।
১০. মাগরিবের পর আওয়াবিন নামায আদায় করে খানা -পিনার আমল করবে। অতপর কুরআনে কারীম তিলওয়াত করবে এবং ইশার নামাযের প্রস্তুতি নিবে।
১১. তারাবীর পর সবাই শুয়ে পড়বে।